দৃষ্টি আকরষন (পারট২)

 

তথ্য  ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের দৃষ্টি আকরষন করছিঃ

বর্তমান দুনিয়াটা হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির দুনিয়া। এই দুনিয়ায় সকল ধরনের চাওয়া পাওয়া হচ্ছে অনলাইনে। এখানে মানুষ তার চাওয়া পাওয়া চাইতে গিয়ে পড়ছে নানা সমস্যায়। বিশেষ করে তার গোপনীয়তা হারিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সোস্যাল মিডিয়ায় চলছে চরম অরাজকতা। যখন তখন মানুষ ভূল করে তার চরম গোপনীয়তা হারিয়ে ফেলছে। একের পর এক মিথ্যা অডিও, ভিডিও, ইমেজে, টেক্সট ইত্যাদি ভাইরাল হচ্ছে। বিষেশ করে মোবাইলে যে সোস্যাল এ্যাপস গুলি রয়েছে তাতে মানুষের গোপনীয়তা রক্ষা করা খুবই কঠিন হচ্ছে।এ ক্ষেত্রে আপনাদের বা আমাদের কিছু করনীয় আছে। সেগুলি নিন্মে তুলে ধরা হলোঃ

১। সে সমস্ত সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে তাদের ডোমেইন সার্ভারের সিকিউরিটি অত্যান্ত শক্তিশালি করা উচিৎ। যেমন কেউ তার সার্ভার হ্যাক করতে চাইলে প্রথমেই তার অথেনটিফিকেশন সার্টিফিকেট চাইবে। বর্তমানে এটা কিছু কিছু ওয়েব সাইটে এগুলি আছে। কিন্তু তা যথার্থ নয়। বিষেশ করে ফেইচবুকে https এই ধরনের প্রটোকল ব্যাবহার করা হয়। তাহলে একজন ইউজারের আইডি হ্যাক হচ্ছে কিভাবে? এ ক্ষেত্রে ইউজার অথেনটিফিকেশন প্রয়োজন।

২। যে সমস্ত মিডিয়ায় ফলস ভিডিও বা অডিও বা ইমেজ বা টেক্সট ভাইরাল হচ্ছে তাদের যথাযথ মনিটরিং সেল গঠন করে এগুলি রুখে দেওয়া উচিৎ। এ জন্য ঐ সমস্ত সার্ভার কতৃপক্ষের উচিৎ তাদের অথেনটিফিকেশন এবং সিকিউরিটি অত্যান্ত সমসাময়িক করা।

৩। প্রত্যোটা সোস্যাল মিডিয়ার উচিৎ বয়স রেসট্রিকশন অপশনটি ব্যাবহার করা। কারণ যাহারা অন্যায় করে তাহারা অধিকাংশই অল্প বয়সি ছেলে মেয়ে। যদি ইউজার তৈরি করার ক্ষেত্রে বয়স রেসট্রিকশন অপশনটি যু্ক্ত করা যায় তাহলে অধিকাংশই ফলস ইউজার তৈরি সম্ভব হবে না্।

৪। হ্যাকাররা যাতে হ্যাক না করতে পারে এ জন্য এন্টিহ্যাকার সফটওয়্যার এবং এ্যাপস তৈরি করা উচিৎ।

৫। যদি কোন আইডি হ্যাক হয়ে যায় তা যাতে সাথে সাথে আইডেন্টিফাই করা যায় তাহা ডিসকোভার করতে হবে।

উপরোক্ত অপশন সহ এর বাহিরেও যদি কোন অপশন থাকে তাহলে তা ব্যাবহার করে যে কোন মুল্যে সাধারণ জনগণের সম্মান রক্ষা করা উচিৎ।