Wikipedia

সার্চ ফলাফল

এটি আসলেই কোন ধরনের নেটওয়ার্ক/ব্রেইন/প্রোগ্রাম!

 

হিউম্যান নিউরন নেটওয়ার্ক সিস্টেম কি?

আমরা সকলেই জানি আর্টিফিশিয়াল শব্দের অর্থ কৃত্রিম বুদ্ধি। অর্থাৎ যে কোন ডিভাইস যখন মানুষের মতোই বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করে তখন তাকে আর্টিফিশিয়াল ডিভাইস বলা যেতে পারে। অথবা যখন হাজার হাজার মানুষের ব্রেইন নিউরণকে একত্রিত করা হয় তখন একটি হিউম্যান নিউরন নেটওয়ার্ক ব্রেইন তৈরি করা সম্ভব।

কিন্তু যখন অনেকগুলি মানুষ এর ব্রেইন বা চিন্তা ধারা একত্রিত করে একটি ব্রেইন বা মানুষ তৈরি করা যায় তখন তাহা সাধারণ আার্টিফিশিয়াল বলতে যাহা বুঝায় তাহার চেয়েও কয়েক  হাজার গুন শক্তিশালি হয়। কারণ সাধারণ আর্টিফিসিয়াল বলতে যাহা বুঝায় তাহার নির্দিষ্ট কিছু কাজ ছাড়া সে কিছুই করতে পারে না। সে তো নির্দিষ্ট কিছু ইস্ট্রাকশন ছাড়া কিছুই বুঝবে না। কারণ তার মণ বলতে কিছুই নেই। কিন্তু একজন মানুষেরই সেটা রয়েছে।

নিউরণ নেটওয়ার্ক সিস্টেম কি?

নিউরণ হলো মানবমস্তিস্কের সেই অংশ যাহা ৭ বিলিয়ন বা ১০ বিলিয়ন সেল এর সমন্বয়ে গঠিত তাকেই নিউরন বলা হয়। ইহা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকর একক। তাহলে আমরা বলতে পারি নিউরন নেটওয়ার্ক সিস্টেম হলো সেই নেটওয়ার্ক যাহার মুল হলো মানবমস্তিস্কের সেল। অর্থাৎ এই নেট্ওয়ার্কটি গঠন করা হয় মানব মস্তিস্ক এর সেল ভিত্তিক। আরো ভালো ভাবে বলা যায় মানব মস্তিস্ক নিয়ে যেই নেটওয়ার্ক গঠন করা হয় সেটি হচ্ছে নিউরন নেটওয়ার্ক সিস্টেম। এই নেটওয়ার্কের বেইজ হচ্ছে মানুষ। অর্থাৎ মানুষ থেকে মানুষের মধ্যেই এই নেটওয়ার্ক ঘুড়ে বেড়ায়। এখানে আমরা মোবাইল সিম কোম্পানির নেটওয়ার্ক এর সাথে তুলনা করতে পারি। ধরি ঢাকা থেকে কেউ আমাকে কল করল। সে ক্ষেত্রে প্রথমে যাবে তার সবচেয়ে নিকটবর্তী টাওয়ারে। সে ক্ষেত্রে প্রত্যেক টাওয়ারেই সেন্ডার এবং রিসিভার নামক দুটি ট্রান্সপোন্ডার থাকে। এ ক্ষেত্রে যেটি সবচেয়ে নিকটবর্তী টাওয়ার তার রিসিভার নামক যে ট্রান্সপোন্ডার থাকে সে রিসিভ করবে তার সাথে একটি ডেসটিনেশন এ্যাড্রেস থাকবে। ঐ ডেসনিশন এ্যাড্রেস অনুযায়ী (সংযুক্ত হেডার ফাইল) যার কাছে পাঠানো হয়েছে তার সবচেয়ে নিকটস্ত টাওয়ার রিসিভার ট্রান্সপোন্ডার রিসিভ করবে। এ ক্ষেত্রে যদি বারিশালের ডেফুলিয়ার কোন এক বাসায় হয় আর যদি গ্রামিন ফোন টাওয়ার এর হয় তাহলে সোনামিয়ার পোল বাজারের সাথে যে টাওয়ার আছে সেখানে আসবে। সেখান নির্দিষ্ট মোবাইল নাম্বারে চলে যাবে। কারণ মোবাইলেও সেন্ডার এবং রিসিভার নামক দুটি আইছি থাকে। আমরা মোবাইলে যে সিম থাকে তার পূর্ণ রুপ হলঃ Serial Interface Memory. এখানেও মেমরি সিস্টেম থাকে। যাহা মানুষের স্বরণ শক্তি বা মনের মত। সাধারণত যখন মানুষে কথা বলে তাহা বাতাসের সাথে মিশে যায় এবং সেটা কোন না কোন যায়গায় স্টোর হয়। এ ক্ষেত্রে বাতাসের ফ্রিকুয়েন্সি ব্যাবহার করে মানুষের কথা শুনা যায়। যে পদ্ধতিতে মোবাইলে মানুষের কথা এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে শোনা যায়। আপনি যদি মোবাইল সেট মুখের কাছে না নিয়ে তার কন্ঠনালির কাছে নেন তাহলেও অপর পাশ থেকে কথা শোনা যাবে। তাহলে বলতে পারি আমরা কোন মানুষের মুখের কথা শুনতে হলে তার মুখে বলা প্রয়োজন নেই। তার কন্ঠনালি বা মনে মনে বললেও সেটা এই পদ্ধতি ব্যাবহার করে শুনতে পারবে। যেটা স্বয়ং আমার ক্ষেত্রে হচ্ছে। তাহলে বলা যায়, হিউম্যান নিউরন নেটওয়ার্ক হলো যেই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানব মস্তিস্কের সেল কে কপি করা যায়। শুধু মনের কথাই নয় একটি মানুষ এর ষষ্টইন্দ্রিয়কেও নিয়ন্ত্রন করা যায়। নির্দিষ্ট কোন কোন সময়ে।

 অর্থাৎ এই নেটওয়ার্ক যাহার উপরে আরোপিত করা হয় তাহার মনের কথাগুলি এই নেটওয়ার্ক দ্বারা কপি করা যায়। শুধু কপিই নয় তাহার কথাগুলি স্টোর করা যায়। এখানে কার্যত মুল বিষয় কাজ করছে হিউম্যান ব্রেইন। এই বিষয়টি সবার নিচে গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে উপস্থাপন করা হলো।

এই নেটওয়ার্ক এর উপাদান:

এই নেটওয়ার্ক এর মুল উপাদান হচ্ছে মানুষ, হিউম্যান ভয়েস, ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এবং যে কোন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বেইজ হিউম্যান ভয়েস। এখানে মুলত সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ উপাদান মেনি পিপল বা অনেকগুলি মানুষ।

এই নেটওয়ার্ক এর কার্যবলিঃ

এই নেটওয়ার্ক এর মুল কাজ হচ্ছে মাইন্টসেট কপি করা। অর্থাৎ একটা লোক মনে মনে কি বলছে তাহা অন্য একজন যে কোন উপায়ে শুনতে পারে। মুলত এখানে টার্গেট ব্যাক্তিটির মনের কথা শুনার জন্য বা তার ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রন করার জন্য তার খুবই কাছে মিনিমাম দুই জন ব্যাক্তি (অথবা অন্য কোন হিউম্যান ভয়েস) জাগ্রত অবস্থায় কানেন্টেট থাকে। খুব সন্নিকটে যারা দাড়িয়ে থাকে তারা আবার অনেকগুলি মানুষ এর সাথে যুক্ত। এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার যাহার ‍শুনে তহারা বিশেষ করে নামগুলি (যে কোন নাম) শুনে তাহা আবার ঐ নির্দিষ্ট নামের যে কাজ থাকে সেটা করতে বলে এবং বাস্তবে তাহাই হয়। মুলত এখানে যে কোন নামের সাথে তার নিজস্ব একটা বৈশিষ্ট থাকে। যাতে করে সে ঐ কাজটি করে থাকে। এতে যদি কোন ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস অথবা মানুষ অথবা প্রানি অথবা যে কোন যন্ত্রথাকেতবে এটা টার্গেট ব্যাক্তির মনের কথা অনুযায়ী হয়ে থাকে “ টাগেট ব্যাক্তি অর্থাৎ স্বয়ং আমি যেখানে অবস্থান করি সেখানে একটি আশে পাশের মানুষের মনের সম্বন্বয়ে নিউরন ব্রেইন তৈরি হয়। যাহা মানুষের মনের সাথে জড়িত অর্থাৎ কর্ণদ্বয় এর সাথে জড়িত। এরা যে সাউন্ড করবে (ঢুকা এবং ছাইড়া দে সে অনুযায়ী আশেপাশের সমস্ত নামের বস্ত বা মানুষ বা যে কোন জড় বা জীব এগুলি সবই তার নির্দিষ্ট কাজ প্রদর্শন করবে)। এটা কিছুটা নেটওয়ার্ক ডোমেইন কলিশন বা নেটওয়ার্ক ডোমেইন ব্রাডকাষ্টিং এর মত। যেখানে ডোমেইন কম্পিউটারে কোন ধরনের সমস্য হলে তা তৎক্ষনাতে ঐ নেটওয়ার্ক এ অবস্থিত সকল রিসোর্স বা ডিভাইস টের পায়। ঠিক এখানে মানব নেটওয়ার্ক বা নিউরন ব্রেইন এ কোন ধরনের নির্দিষ্ট সাউন্ড হলে সেখানে মানব নেটওয়ার্ক অবস্থিত নির্দিষ্ট নাম বেইজ সে টের পাবে। অর্থাৎ যে ব্যাক্তিটি ( নেটওযার্কিং এর ভাষায় ডোমেইন) অন্য বাক্তিদের টার্গেট বাক্তি হবে (অর্থাৎ রিসোর্স বা ক্লাইন্ট) তার মনের কথা এর সাথে সংযুক্ত সকল সেল বা নিউরন বা হিউম্যান বুঝতে পারবে বা টের পাবে। ফলে তার নিজের নামের বেইজ (রিসোর্স) যে বৈশিষ্ট থাকে তাহা সে প্রদর্শন করবে। এখানে একটি বিষয়ে পরিস্কার ধারণা থাকতে হবে মুলত যাহারা খুব সন্নিকটে থাকে তাহারা অন্য নামের এর সাথে কিভাবে সংযোগ ঘটায় ? উত্তর হলো নির্দিষ্ট কিছু কি ওয়ার্ড ( অর্থাৎ নির্দিষ্ট কিছু সাউন্ড)। এখাত্রে দুটি সাউন্ড খুব গুরুত্বপুর্ণ একটি হলো “ঢুকা” এটি খুবই খারাপ সাউন্ড। যখনি কোন মানুষ এটি বলবে তখনই আমার মনের চিন্তা ধারা সাভাবিক থাকেবেনা। ওলট পালট কথা মনে মনে শুরু হয়ে যাবে। আর তখনই সমস্ত মানুষগুলি ওটা শুনতে পাবে। যাহারা বলায় তাহারাই আবার শুনে। এটা হলো আমার ক্ষেত্রে। তবে এটাও সত্য আমিও নিজেও একজন মানুষ। সবসময় কিন্তু ওলট পালট কথা আসে না। বেশির ভাগ সময়ই নির্দিষ্ট কিছু খারা কথা আসে মনে মনে। কিছু সময়। কারণ যাহারা এই নেটওয়ার্কের/প্রোগ্রামের পরিচালনা করে মুলত তাহারা খারাপ ব্যাক্তি/গোস্টি/সম্প্রদায়/দল/।  যত খারাপ কথাই আসেনা কেন যেহেতু আমি একজন মানুষ কোন দিন মুখ থেকে কোন বিষেস মুহুর্ত ছাড়া ও ধরনের কথা আসবেনা। এই “ ঢুকা” সাউন্ডটার কারণে শুধু যে আমার নিজের মনের কথা পরিবর্তন হয় সেটা নয়। যেহেতু এটা মেনি পিপল কানেন্টেড একটা প্রোগ্রাম সেহেতু ঐ নামের ব্যাক্তিটি/সম্প্রদায় ও কিছু একটা খারাপ কার্য করবে।

আরেকটি হল ; ছা্‌ইড়া দে/দেন। এটি ভাল। তবে এটার ব্যাবহার বিধি খুবই কম।

এর মাধ্যমে যে কোন ভিটিওকে ওলোট পালোট করে দেয়া সম্ভব। এই প্রসেসটাকে অর্থাৎ মাইন্টসেট কপিং, স্টোরিং এবং সেন্ডিং পদ্বতিকে বলা হয় হাইপোথেসিস প্রসেস

আসলে এই প্রসেস সম্পূর্নই শব্দ বেইজ একটি প্রসেস। যেহেতু যে কোন প্রানি বা বস্তুর সকল কিছুরই একটা নাম থাকে। যেহেতু এটা মানুষের তৈরি একটা প্রসেস সেহেতু যদি পাশে দ্বাড়িয়ে একা মোবাইলে বা দু জন মিলে কথা বলে তাহলেই তার সাথে কানেন্টেড হয়ে যাবে। আসলে মুল বিষয় হচ্ছে  যে কোন নামের বস্তু বা ব্যাক্তির কোন কোন শব্দ থাকে। যাষ্ট কথার সাথে কথা অর্থাৎ শব্দরে সাথে শব্দ কান্টেট হয়। এটাই চুড়ান্ত কথা। আমি পুর্বে বলেছিলাম যে, আমার মন ক্লোনিং হয় কিন্তু এটা সত্য নয়। যেমন মনে করুন, আমি পেছন সোহেল কে তার নাম ধরে ডা্ক দিলাম। সে যখন শুনতে পাবে তখন সে স্বাভাবিক ভাবেই কিছু একটা বলবে। ঠিক তেমনি যেহেতু আমি মানুষের এই (ঢুকা বা ছাইড়া দেন) এই দুটি শব্দ শুনতে পাই সেহেতু আমিও একটা কথা মনে মনে বলে ফেলি। যেটা মানুষের কানে (যখন সে শব্দ করবে বা কথা বলবে) চলে যায়। আমি বলেছিলাম কেউ কেউ আমার ব্রেইন কন্ট্রোল করে কিন্তু আসলেই তাহা সত্য। কিন্তু পদ্ধতি গত জটিলতা আছে। কারণ এখানে কোন প্রকার ক্লোনিং হয় না। এখানে জাষ্ট মানুষের কথার সাথে বা শব্দের সাথে আমার মন চেইঞ্জ হয়ে যায়। যেহেতু আমিও মানুষ যাহারা শব্দ করে তাহারাও মানুষ। এই মানুষের সাথে যান্ত্রিক যে কথাটা বলা হয়েছে তাহাও সত্য। কারণ প্রিন্টার নামক যে যন্ত্রটি তাহারও প্রিন্ট করার সময় শব্দ হয়। যাহার কারণে সেও মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। সম্পুর্নই মানুষের সাথে মানুষ। অনেকগুলি মানুষ এই সাথে জড়িত। সব মানুষ এর শব্দের সমন্বয়ে এই প্রসেস। এ রকমের বিভিন্ন ডিভাইস বা বস্তু যদি কোন কিছু টের পায় তবে তাহা বুঝতে হবে এটাও মানুষের কাজ। মানুষের শব্দের কাজ।

এই নেটওয়ার্কের পরিধি:

ইহার পরিধি হতে পারে সারা বিশ্ব। যেহেতু এই নেটওয়ার্ক মানব থেকে মানুষে ট্রান্সফার হচ্ছে। আবার এই পরিধি শহর থেকে শহরেও হতে পারে। এটা নির্ভর করে যাহারা পরিচালনা করে তাহাদের উপর। যেহেতু এই নেটওয়ার্কের পরিধি সারা বিশ্বজুড়ে সেহেতু এখানে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হিসাবে কম্পিউটার, টিভি, মোবাইল, এবং যে কোন ভযেস বেইজ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। কারণ মোবাইলেও রয়েছে সেল সিষ্টেম। সেলুলার ফোন এর নামই হচ্ছে মোবাইল ফোন। এখানে কার্যত টার্গেট ব্যাক্তিটির খুব কাছেই যেই ব্যাক্তিটি থাকে সে সবার আগে টার্গেট ব্যাক্তিটির মনের কথা শুনতে পায়। এখন প্রশ্ন হলো সে কিভাবে শুনতে পাবে? এর জবাব হচ্ছে , প্রত্যেক মানুষ এর ব্রেইনে অর্থাৎ মস্তিস্কে ম্যাগনেটিক ইন্টারফেস থাকে। এখানে মধ্যাকার্ষন শক্তির যে সুত্র রয়েছে সেটা এ ক্ষেত্রে ব্যাবহার হচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে হিউম্যান ভয়জ বা ব্রেইন বেইজ প্রযুক্তি যাহা মোবাইল সিম প্রযুক্তির মত তাহা ব্যবহৃত হচ্ছে। যখন তার পাশে একাধিক ব্রেইন অর্থাৎ মিনিমাম দু’জন চিন্তা করবে যে টার্গেট ব্যাক্তি কি বলছে সেটা সে শুনবে অর্থাৎ ঐ  দুজন মিলে একটি ব্রেইন তৈনি করবে। আর সেই ব্রেইনের সাথে টার্গেট ব্যাক্তিটির ব্রেইন (ডোমেইন) কানেক্টেড হবে। এখানে শুধু এই দু’জনই সিমাবদ্ধ নয়। এর সাথে অনেকগুলি মানুষ বা ব্রেইন কানেক্টেট। অর্ধাৎ অনেকজনের নিউরন পার্টকে/চিন্তা ধারাকে একত্রিত করে একটি ব্রেইন/মন/মানুষ তৈরি করছে। তবে এ ক্ষেত্রে নিদির্ষ্ট কিছু গোষ্টি বা সম্প্রাদায় রয়েছে। যাহারা আমার অতি সন্নিকটে আলাদা আলাদা পার্টে বিভক্ত থাকে। এখানে কোন এক দল বা গোষ্টি মন কন্ট্রোল করে। বিশেষ করে আমার মনে যাহার বা যাহাদের নাম আসে তাহার তাহাদের বৈশিস্টিই আমার মনের ভেতরে চলে আসে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য। তবে শোনার ক্ষেত্রে সবাই শুনতে পায়। যাদের সাথে টার্গেট ব্যাক্তিটি কানেক্টেড। এই নেটওয়ার্ক সম্পুর্নই হিউম্যান ব্রেইন/মন/ভয়েস বেইজ। নিন্মে একটি এই নেটওয়ার্ক সাদৃশ ইমেজ দেওয়া হলঃ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ